“১নং সুন্দলপুর মডেল ইউনিয়ন”
অবস্থান ঃ কুমিল্লা জেলাধীন দাউদকান্দি উপজেলা অন্তর্গত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দুই পার্শ্বের ১৮টি গ্রাম নিয়ে গঠিত সুন্দলপুর মডেল ইউনিয়ন। ০৯টি ওয়ার্ড সমন্বয়ে গঠিত ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠিত হয় ২য় বিশ্বযুদ্ধ পূর্ববর্তী সময়ে।
কুমিল্লা জেলাধীন দাউদকান্দি উপজেলার অন্তর্গত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দুই পার্শ্বের সুবিশাল অঞ্চল নিয়ে গঠিত সুন্দলপুর মডেল ইউনিয়ন ২য় বিশ্বযুদ্ধ পূর্ববর্তী সময়ে প্রতিষ্ঠিত ইউনিয়নটি কালের পরিক্রমায় দুই ভাগে বিভক্ত হয়। একটি সুন্দলপুর পূর্ব ও অন্যটি সুন্দলপুর পশ্চিম ইউনিয়ন নাম ধারন করে। পরবর্তীতে সুন্দলপুর পূর্ব ইউনিয়নটি বারপাড়া ইউনিয়ন নামে রূপান্তরীত হলে অবশিষ্ট মূল অংশটির ১৮টি গ্রাম ০৯টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত ইউনিয়নটি বর্তমান নাম: “সুন্দলপুর মডেল ইউনিয়ন”
প্রায় ১০০% অনলাইন জন্ম নিবন্ধ ও পরিসদের সার্বিক কার্যক্রমে সচ্ছতার প্রেক্ষিতে অত্র ইউনিয়নটি অন্যান্য ইউনিয়নের জন্য রোল মডেল হয়ে দাড়িয়েছে।
উত্তর দক্ষিণে লম্বাটে ইউনিয়নটির উত্তর ও পশ্চিমে দাউদকান্দি পৌরসভা, উত্তর ও পূর্বে গৌরীপুর ইউনিয়ন পূর্বে বারপাড়া ইউনিয়ন পূর্ব ও দক্ষিণে বিটেশ্বর ইউনিয়ন এবং দক্ষিণ পশ্চিমাংশে গোয়ালমারী ইউনিয়ন অবস্থিত।
শিল্প, বণিজ্য, শিক্ষা, সংস্কৃতি, সমাজ ও রাজনিতির বিশাল অবদানের প্রেক্ষিতে অত্র ইউনিয়নটি জেলার প্রসিদ্ধতার তালিকায় ঠাই পেয়েছে।
সোনালী আঁশ ইন্ডাষ্ট্রিজ ও সুরমা লোদার মিলস অত্র এলাকার প্রায় ১০,০০০ (দশ হাজার) লোকের জিবিকার পাথেয়। ইউনিয়নের ছোট বড় প্রায় ০৮টি বাজার অত্র অঞ্চলের শিল্প বাণিজ্যকে আরও সমৃদ্ধ করেছে এবং এতদ অঞ্চলের মানুষের নিত্য দিনের চাহিদা পুরুনে গুরুত্ব বহন করে আসছে।
দশটি প্রামিক স্কুল, তিনটি মাধ্যমিক স্কুল এবং উপজেলার একমাত্র কামিল মাদ্রাসাটি অত্র ইউনিয়নের শিক্ষা উন্নয়নে প্রশংসনিয় ভূমিকা রাখছে। চাঁদগাও মদিনা কমপ্লেক্স সহ একাদিক হেফজ মাদ্রাসা এবং ৪০টির অধীক মসজিদ ভিত্তিক মকতব এবং ঢাকার গায়ে অবস্থিত একমাত্র কওমি মাদ্রাসা ধর্মীয় শিক্ষার মান রেখে আসছে।
প্রতিটি গ্রামে হিন্দু মুসলিম একাদিক সামাজিক ব্যবস্থাপনা সম্পৃতির বন্ধনকে আরও মজবুত করেছে। ১৯৭৫ পরবর্তী প্রেসিডেন্ট আলহাজ্ব খন্দকার মোস্তাক আহমেদ এবং সাবেক বিদ্যুৎ জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ স্বরাষ্ট ও স্বাস্থ্য মন্ত্রী ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন এর জন্ম অত্র ইউনিয়নে হওয়ায় সুন্দলপুর মডেল ইউনিয়নটি রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ে সমাদৃত।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস